চিজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

 চীজ এক ধরনের মুখোচ্ছর খাবার। চিজ অমলেট থেকে চীজ ব্রেড কার না ভালো লাগে। কিন্তু নরম তুলতুলে ক্রিমি চিজের হাই ক্যালোরি কথা মাথায় রেখে লোভ সরবরাহ করতে হবে। ১০০ গ্রাম চিজ থেকে পাওয়া যায় ৩৪৯ ক্যালোরি শক্তি। এছাড়াও প্রোটিন থাকে ১৮ গ্রাম। ফ্যাট থেকে .৩২ গ্রাম এছাড়াও ভিটামিন বি৬ ই কে। এছাড়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড ও খানিজ।

চিজে থাকে আয়রন ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম। এসবই হাড় ও মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে। চিজের প্রধান উপাদান হলো দুধ। অনেকেই দুধ খেতে পারেন না তো দুধের বদলে চিজ খেলে দেহের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে।

পোস্ট সূচিপত্র: চিজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

চিজ কি

চিজ এক ধরনের মুখরাচ্ছার খাবার। বিভিন্ন খাবারের স্বাদও মান বাড়াতে এটি সাহায্য করে। সাধারণত দুধ দিয়ে তৈরি। চীজে থাকে আয়রন ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম। খাদ্যের দ্বিগুণ সাত বাড়াতে চিজ অনেক উপকারী। সাধারণত যারা দুধ খেতে পারে না তারা চিজ খেতে পারেন। দুধের বদলে চিজ খেলে ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ করে। চিজ অনেক আঠালো। বাচ্চাদের পছন্দের তালিকা একটি খাবার। বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা যায়।

চিজ খাওয়ার উপকারিতা কি

চিজ এর মধ্যে প্রোটিন ফ্যাট থাকে সমপরিমাণে। যা হাট ভালো  রাখতে সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে। মস্তিষ্কের কার্যক্রম বজায় রাখতে সাহায্য করে চিজ। আর তাই সুস্থ থাকতে চিজ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

চিজ কি শরীরের জন্য ভালো না ক্ষতিকর

অনেকেই মনে করেন চিজ শরীরের জন্য অনেক উপকারী আবার অনেকেই মনে করেন চিজ খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে চলুন আজকে আমরা জেনে নেব আসলে চিজ ক্ষতিকর না ভালো। চিজে অনেক ফ্যাট রয়েছে অতিরিক্ত খেলে শরীরের চর্বি জমতে পারে কিন্তু এটি আবার বিশেষজ্ঞ পরামর্শ অনুযায়ী  বলেছেন কি যে তেমন ক্ষতি নাই বরং এটি ছেলে শরীরের জন্য ভালো হতে পারে এটিতে অনেক ক্যালরি রয়েছে। দুধের ভিটামিন রয়েছে। তাই চিজের যতটা না ক্ষতিকর দিক রয়েছে তার থেকে দ্বিগুণ এর ভালো দিক রয়েছে।

চিজ কিভাবে খেতে হয়

অনেকেই মনে করেন চিজ কিভাবে খাব কিভাবে খেতে হয়। যদিও চিজ খাবার বিভিন্ন ফাস্টফুড খাবারের সঙ্গে খাওয়া যায়। বা আবার বিভিন্ন ধরনের খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারি এটি অনেক আঠালো ধরনের তাই অনেকেই পছন্দ করেন। শিশু বাচ্চাদের জন্য এটি অনেক উপকারী। বিভিন্ন ধরনের ফাস্ট ফুড যেমন বার্গার, পাউরুটি, প্লেন রুটি, পিজ্জা পাস্তা নুডুলস, এ ধরনের খাদ্য দ্রব্য সঙ্গে ব্যবহার করে খেতে পারি এতে খাবারের স্বাদও বৃদ্ধি করতে পারে এবং চিজের পুষ্টিগুনো রয়েছে।

চিজ এর অপকারিতা

অতিরিক্ত চিজ খেলে সমস্যা হতে পারে। চিজে এ অনেক ফ্যাট রয়েছে। অতিরিক্ত চিজ খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। চিজে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট রয়েছে। যা শরীরের চর্বি জমাতে সাহায্য করে। চিজে চিনিও থাকে তার বিভিন্ন ধরনের ফ্যাট দেখা দিতে পারে।

চিজ এর পুষ্টিগুণতা

অনেকেই মনে করেন চিজ অনেক ক্ষতি করে চিজ খেলে ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু এটির অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। অনেক ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম রয়েছে। এটি সম্পূর্ণ তৈরি করা হয় দুধ দিয়ে। তাই দুধের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ চিজে পাওয়া যায় চিজে অনেক পরিমান ক্যালসিয়াম রয়েছে। এছাড়া প্রোটিনে রয়েছে। দুধে থাকা সকল ধরনের ভিটামিন ফ্রিজে থাকে তাই চিজ এর পুষ্টিগুণতা রয়েছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url