আর্টিকেল লিখাতে কিভাবে স্ক্রিনশট গ্রামাআটিকেল লিখতে হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত

 আমরা আর্টিকেল লিখার সময় আর্টিকেল লিখার ভেতরে অনেকভাবে লিখে থাকি বিস্তারিত জানুন বা এখানে চাপ দিন আরও পড়ুন এইসব লিখে থাকি। এইসব দিকগুলো যদি আমরা ছবি হিসেবে দেখাইতে চাই তাহলে স্ক্রিনশট নিতে হবে। আর্টিকেল সময় কপিরাইটিং হচ্ছে অন্য কোন কিছু কপি করে অন্য জায়গায় পেস্ট করার মত না

কপিরাইটিং এর তিনটি জিনিস থাকে একটি হলো প্রমিস, অ্যাটেনশন, কি হলো কল টু অ্যাকশন। এই তিনটা জিনিসটি আর্টিকেল কপিরাইটিং বলে। গ্রামাআর্টিকেল চেকার হল কোন লিখা ভুল থাকলে তার সংশোধন করা তার সম্পর্কে আমরা আজকে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত জানবো।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আর্টিকেল লিখাতে কিভাবে স্ক্রিনশট গ্রামাআর্টিকেল চেকার ও কপি রাইটিং করা যায় তার সম্পর্কে জানুন

  • আর্টিকেল লেখাতে কিভাবে স্ক্রিনশট নেওয়া যায়
  • আর্টিকেল লিখাতে কেন স্ক্রিনশটের প্রয়োজন পড়ে
  • গ্রামারটিক্যাল চেকার কি
  • আর্টিকেল লেখাতে গ্রামাটিক্যাল চেকারের কেন প্রয়োজন হয়
  • আর্টিকেলে কপিরাইটিং কেন করা হয়
  • কপিরাইটিং কি

আর্টিকেল লেখাতে কিভাবে স্ক্রিনশট নেওয়া যায়

আমরা আর্টিকেল লেখাতে বিভিন্ন কিছু বুঝাইতে বা জানাতে চাই কোন জিনিসটা কি ভাবে ডাউনলোড করে পাঠাবো বা পিডিএফ করবো বা এমন কোন বিষয় রয়েছে যা মুখে বলে না বুঝাইতে চাইলো ছবিতে বুঝানো যায় এই ছবিগুলো লিখার মাঝে বা লেখাতে বুঝাইতে গেলেই স্ক্রিনশটের প্রয়োজন পড়ে। স্ক্রিনশট বিভিন্নভাবে নেওয়া যায় আমরা এখন জেনে নিব সহজ পদ্ধতিতে কিভাবে আর্টিকেল লিখার সময় স্ক্রিনশট নেওয়া যায়। আমরা যে পেজটা স্ক্রিনশট নিব সেটা সর্বপ্রথম আমাদের ডিসপ্লের উপর নিয়ে আসতে হবে। 

তারপর আমাদের windows-এ যাইতে হবে। উইন্ডোজে যাওয়ার পরsniping tools লিখে সার্চ দিতে হবেsniping toles আসার পর ওপেন করে New ক্লিক করতে হবে। তারপর যতটুকু অংশ আমাদের দরকার ততটুকু অংশ আমরা সিলেক্ট করতে হবে। সিলেট করার পরপরই স্ক্রিনশট হয়ে যাবে তারপর রাইট সাইডে থ্রি ডটে গিয়ে সেভ করতে হবে।

আর্টিকেল লিখাতে কেন স্ক্রিনশটের প্রয়োজন পড়ে

আর্টিকেল লিখাতে কোন কিছু দেখে বুঝাইতে হলে স্ক্রিনশট দিয়ে সেটা লেখার মাঝে সেট করতে হয়। এই লিখার মাঝে ছবি সেট করার জন্য প্রথম স্ক্রিনশট নিতে হয় ওইটা অনেকেই বুঝতে পারে ও বুঝাইতে সুবিধা হয় যার কারণে আর্টিকেল লিখাতে স্ক্রিনশট নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।

 উপরে জানতে পেরেছি কিভাবে স্ক্রিনশট নিতে হয়। এই স্ক্রিনশটটি নেওয়ার পর আমরা এডোবি ফটোশপে গিয়ে এডোবি ফটোশপের নিয়ম অনুযায়ী স্ক্রিনশটের ছবিটা কে যেটুক অংশ দরকার সেটুকু অংশ নিয়ে সেভ করে লিখাতে পোস্ট করব। এতে কাউকে কোন কিছু বুঝাতে অনেক সুবিধা হয়।

গ্রামারটিক্যাল চেকার কি

গ্রামারটিকাল চেকার হল আর্টিকেল লিখার মধ্যে যদি কোন লেখা ভুল থাকে তার সংশোধন করা আমরা বাংলা লিখার মাঝে অনেক ইংলিশ ওয়ার্ড লিখে থাকি এগুলো মাঝেমধ্যে ভুল দেখা দেয় এই ভুলগুলান সংশোধন করতে গ্রাম আর্টিকেল চেকার ব্যবহার করা হয়।

আর্টিকেল লেখাতে গ্রামাটিক্যাল চেকারের কেন প্রয়োজন হয়

মনে করেন আমরা আর্টিকেল লিখলাম আর্টিকেল অধিকাংশ বাংলাতেই লিখা হয় লেখার মাঝে আমরা ইংলিশও ব্যবহার করি ভুল যেতে পারে তো নিচে আন্ডার লাইন দিয়ে মার্ক হয়ে যায় যার কারণে আমরা বুঝতে পারি লিখাটা ভুল হয়েছে তো এটি সংশোধন করার জন্য আমরা যে ভুল লেখাটি রয়েছে মার্ক করা রয়েছে সে লিখাতে রাইট ক্লিক করে অনেক অপশন আসবে যেটা সঠিক মনে হবে সেটাতে ক্লিক করে সংশোধন করে নেওয়া যায়

আর্টিকেলে কপিরাইটিং কেন করা হয়

কপিরাইটিং বলতে আপনারা অনেকেই মনে করবেন(copy right, copy pest) এই দুইটার যেকোনো একটি মনে করবেন। আসলে কপিরাইটিং বলতেই দুইটা একটাকো বোঝায় না। আসুন আরটিকে লিখাতে আসলে কপিরাইটিং বলতে কি বোঝায় তা জেনে নেই। কপিরাইটের তিনটি ধাপ থাকে একটা হল (promised ,Attention, call to action)। এই তিনটি জিনিসকে কপিরাইটিং বলে। এই কপিরাইটিং বাংলায় সহজ ভাবে বুঝানো অনেক কঠিন হয়ে যায়। 

মনে করেন আপনার সামনে একটা পোস্ট ভিডিও এসেছে এই পোস্ট ভিডিওটি হল কোন একটি কোচিংয়ে ভর্তি হওয়ার। তো আপনি সে ভিডিওতে দেখতে পাচ্ছেন অনেক বিষয় ছাড় রয়েছে তো আপনার ভর্তি হওয়ার আগ্রহ হয়েছে। তো আপনি বরাবর ছাড় দেখি করছে ভর্তি হইতে চাচ্ছেন। যখন আপনি ওই ভিডিও লোকেশন থেকে কন্টাক্ট করতে চাইবেন বা চাচ্ছেন বা কন্টাক করে ফেলছেন। তারা যদি আপনার ভিডিওর মত করি ছাড় দিয়ে থাকেন বা সেবা দিয়ে থাকেন তাহলে সেটা হলো প্রমিস এটা হল প্রমিস রাখা।

 অ্যাটট্রাকশন হল আপনি পোস্ট ভিডিওটা দেখে আপনার বিশ্বাস আসছে বা আপনার মনে হয়েছে যে কোচিং করলে অনেক লাভবান হওয়া যাবে বা ভালো কিছু অর্জন করতে পারব এটাকে হলো অ্যাট্রাকশন। এবার কল টু একশন হলো আপনি আপনার কাস্টমারকে বা স্টুডেন্টকে যে কাজ দিয়ে থাকবেন। বা আপনি আপনার কাস্টমারকে কোন কিছু বিক্রি করে দিতে চাচ্ছেন তাহলে এটাকে কল টু ট্র্যাকশন বলে। এই তিনটা বিষয় নিয়ে কাজ করাকে কপিরাইটিং বলে

কপিরাইটিং কি

কপিরাইটিং হল আমার নিজের ব্লগের কোন একটি পোস্টকে বা আমার নিজের কোন একটি ব্লক থেকে একটা ভিডিও পোস্ট করলাম সেখানে বিভিন্ন রকম ছাড়বা বিভিন্ন ধরনের সেবা দেওয়া রয়েছে এটি অনেকেই দেখছেন আমার ভিডিওটা দেখার পর আমি সেই ভিডিওতে কোন একটা বিষয়ের কাজদিয়েছি সে কাজটিতে অনেক সেবা বা সুযোগ দেওয়া রয়েছে।

 এগুলো একজন কাস্টমার দেখার পর আমার পোস্টে বা পেজে কাজ করার আগ্রহ হয় তাহলে আমরা ভিডিওতে যে কথাগুলো বলেছি সেভাবে তাকে কাজ দেওয়াকে প্রমিস বলে এটা কপিরাইটিং এর একটি অংশ আর সে কাজ দেখে তার মনের অ্যাটট্রাকশন হওয়াকে বা তার সে কাজটি করার ইচ্ছা জায়গা কি অ্যাটট্রাকশন বলে ।আর আমি তাকে কাজটি দেওয়া বা কাজটি হাতে ধরে দেওয়া দেওয়াকে কল ট্রাকশন বলে এগুলো হলো কপিরাইটিং এর একটি অংশ কে কপিরাইটিং বলে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url